১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১
“তাদের একজন কর্পোরাল, একজন সৈনিক। তাদেরকে সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে,” বলেন ওসি।
আহত সেনা সদস্য ও তার চার মাসের সন্তানকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় মাঠে থাকা সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের প্রথমবার ১৭ সেপ্টেম্বর দুই মাসের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল।
জমি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
একদিন আগে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ওই সেনা সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
সকালে ওই সেনা সদস্য নিজ জমির ধান কেটে বাড়ি ফেরার পথে তার গলা ও ঘাড়ে কোপানো হয় বলে জানায় পুলিশ।
ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন থেকে তদুর্ধ্ব কমিশন পাওয়া কর্মকর্তাদের এবার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ভবিষ্যতে এর চেয়ে বেশি ‘অনাকাঙ্খিত এবং বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টির সম্ভাবনা অমূলক নয়’, মনে করছে রাওয়া।