১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১
“কোনো ব্যক্তি নয়, সাদপন্থিদের সামষ্টিক সাংগঠনিক যে কার্যকলাপ, সেটা নিষিদ্ধের দাবি জানাচ্ছি”, বলেন মামুনুল হক।
জুবায়েরের অনুসারীদের শুক্রবার বড় জমায়েত থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
সাদপন্থিরা একতরফা আক্রমণ করেছে, দাবি হেফাজতের আমির ও মহাসচিবের।
অবরোধে যান চলাচল বন্ধ থাকায় মহাসড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের তৈরি হয়েছে।
বিশ্ব ইজতেমার মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে রাত ৩টার দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়।
মুফতি মু‘আয বিন নূর বলেন, “আমরা দাবি তুলেছি সাদ কান্ধলভি যেন নির্বিঘ্নে ইজমেতায় যোগ দিতে পারেন। এ বিষয়ে কোনো বাধা যেন না আসে।”
৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব এবং ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে।
“দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে কাকরাইল মসজিদ কমপ্লেক্স ও টঙ্গী ইজতেমার ময়দান শতকরা ৯০ ভাগ ওলামাপন্থি তাবলীগের সাথীদের পরামর্শে ‘শুরায়ে নিজাম’র জিম্মায় ছেড়ে দিতে হবে।”