২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
আদালত বলেছে, প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক ও পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করে ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কর্তৃত্ব’ দুর্বল করেছেন এবং জনগণের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল অভিশংসিত হয়ে ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী হান অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
তার আইনজীবী জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্টকে আটক করতে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করতে থাকায় তিনি আদালতে হাজির হতে পারছেন না।
ইউন ক্ষমতায় থাকতে পারবেন কি না, পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে তা পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবেন সাংবিধানিক আদালত।
ইউনকে প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরানো হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত এখন নির্ভর করছে দক্ষিণ কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালতের ওপর।