০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
প্রতিবেশি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে, বললেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রশাসন, রাজনীতি ও অর্থনীতির নানা ক্ষেত্রে সংস্কারের দাবি আসছে। এক কথায় যাকে বলা হচ্ছে রাষ্ট্র সংস্কার বা রাষ্ট্র মেরামত। সংস্কারের এই আকাঙ্ক্ষাটা দেশের আপামর জনগণেরই।
মাত্র এক মাসের বৈপ্লবিক পরিস্থিতি দিয়ে সব অর্জন হয়ে গেছে, সব সাফল্য এসে গেছে, সব পেয়েছির দেশে এসে পৌঁছেছেন, এমন ভাববেন না। ব্যাপারটা অত সোজা না।
ন্যায়পাল পদের মূল উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে কাজের সমতা, সততা ও স্বচ্ছতা বিধান এবং সুনির্দিষ্টভাবে প্রশাসনের যে কোনো ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তাদের গতিবিধির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ।
বর্তমান সরকারের দুই সপ্তাহ শেষে জনগণের যে অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়া গেছে তা অনুপ্রেরণামূলক, বলছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৌঁসুলি কপিল সিব্বলের মধ্যে কথার লড়াইয়ের সময় একথা বলেছেন প্রধান বিচারপতি।
প্রশ্ন হলো, কতজন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা বাতিল চাইল? তারা মোট পরীক্ষার্থীর কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে? যারা সচিবালয় ঘেরাও করল, তাদের সবাই কি পরীক্ষার্থী?
“আমার চুক্তি বাতিল করার আগেই মানসম্মানের সাথে পদত্যাগ করলাম,” বলেন তিনি।