১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১
আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত এ সুযোগ থাকছে।
‘সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশ এই সরকারই বাস্তবায়ন করবে, আর কেউ করবে না’, বলছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্য মাহফুজ আলম।
‘সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ায় আস্থা প্রকাশ করেছেন ড. কামাল হোসেন’, বলছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ।
“আমাদের ছাত্র-ছাত্রী ও অজস্র নাগরিকের ওপর ঘটে যাওয়া গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও আইনের শাসনের প্রতি যে অবজ্ঞা দেখেছি, তা অবশ্যই আমাদের সংবিধানে স্থান পাওয়া উচিত,” বলেন তিনি।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্যরা তার সঙ্গে সংবিধান সংস্কারের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন।
গণতন্ত্র-সমাজতন্ত্র-জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে যে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল, ওই সংবিধানের অনেক বিধান ‘সাংবিধানিক একনায়কতন্ত্রের’ পথ সুগম করেছে।
রাষ্ট্র সংস্কারে এর আগে নির্বাচন, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ দুর্নীতি, দমন কমিশন, জনপ্রশাসন ও সংবিধান সংস্কারের কমিশন করেছে সরকার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুদক ও জনপ্রশাসন সংস্কারের পূর্ণাঙ্গ কমিশন গঠন করা হয়।