২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২
এসব গ্রহ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সূর্যাস্তের ঠিক পরেই।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে ধূমকেতুটি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে সবচেয়ে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে এটি।
গ্রহটির পৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ৪৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠের তুলনায় এর পৃষ্ঠের চাপ ৯০ গুণ বেশি।
সাড়ে ছয়শ কোটি কিলোমিটার যাত্রার এ মিশনটি শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের এপ্রিলে, যা শেষ হতে সময় লাগতে পারে আট বছরের বেশি সময়।
শুক্রের মতো গ্রহের বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় উল্কা শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণ করা গেলে কেমন হতো? এতে কি উল্কাপিণ্ডের গঠন ও এর বিভিন্ন আকার সম্পর্কে আরও ভাল ধারণা মিলবে?
মহাকাশের দিক থেকে বিবেচনা করলে ‘গ্লিস ১২বি’ গ্রহটি কেবল ২০ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে।
শুক্র ও পৃথিবী আকারে প্রায় সমান। একসময় ধারণা করা হত, গ্রহ দুটিতে একই পরিমাণ পানি আছে। তবে এখন পৃথিবীর তুলনায় একেবারে শুষ্ক গ্রহটি।