১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১
হত্যার পর দুর্ঘটনা সাজাতে মৃতদেহ রেললাইনে ফেলে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে তারা দুজন কালিহাতীর রৌহা এলাকায় কীর্তনে গিয়েছিল। পরে তারা আর বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা অনেক খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা থেকে এ দুই গন্তব্যে যেতে আগের চেয়ে সময় কমবে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা।
আনুমানিক ২৫ বছর বয়সী যুবকের পরনে ছিল হালকা নীল রংয়ের ফুলহাতা গেঞ্জি এবং সাদা-কালো চেকের ট্রাউজার।
সাইদুরের স্ত্রী স্থায়ীভাবে বাবার বাড়ি নরসিংদীতে থাকা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কলহ চলেছিল।
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা চট্টগ্রাম রেলপথের পাশে পাঁচটি মরদেহ ছিন্নবিচ্ছিন্ন অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা।
ট্রেনে কাটা পড়ে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা পুলিশের।
প্রকল্পের প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “বাকি কাজ যত দ্রুত শেষ করা যায় আমরা সেই চেষ্টা করছি।”