০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১
সাপটিকে রাসেলস ভাইপার হিসেবে উল্লেখ করে পিটিয়ে মেরে ফেলে স্থানীয়রা।
এ পর্যন্ত সাপের দংশনে সবচেয়ে বেশি রোগী ভর্তি হয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
একটু দেরিতে হলেও হাসপাতালে এসেছিলেন বলেই চিকিৎসকদের সেবায় বেঁচে গেছেন, নিজের কথা বললেন মানিকগঞ্জের রোকেয়া বেগম।
যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক বলছেন, ‘গুজব আর আতঙ্কের’ কারণে এমনটি হয়েছে।
“দ্রুত হাসপাতালে চলে আসায় চিকিৎসা সেবা দিতে সুবিধা হয়েছে”, বলেন চিকিৎসক।
“সাপে কামড়ানোর পরে ভয়ে হৃদরোগেও অনেক সময় মৃত্যু হয়। উনার ক্ষেত্রে এমনটাও হতে পারে।”
“পদ্মার পাড়ে রাসেলস ভাইপারের আনাগোনা বেড়েছে। আমাকে কামড় দেওয়ার পর থেকে অনেক মানুষ কাজে যাচ্ছে না। তারপরও পেটের দায়ে কাজ যেতে হয়।”
রোকেয়ার ভাষ্য, একটু দেরিতে হলেও হাসপাতালে এসেছিলেন বলেই তিনি বেঁচে গেছেন।