২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই বোর্ড টানা তৃতীয়বারের মত দেশের নয় সাধারণ বোর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বাজে ফল করেছে।
“মেয়েদের ক্ষেত্রে সমাজে একটা নীরব অভ্যুত্থান ঘটে গেছে। মেয়েরা এক সময় সেভাবে পড়াশোনায় আসত না। এখন পরিবার চাচ্ছে তাদের মেয়েরা পড়ুক,” বলেন অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
মাধ্যমিকের ফলাফলে মেয়েরা বেশ কয়েক বছর ধরেই এগিয়ে, এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যার দিক দিয়েও পিছিয়ে পড়েছে ছেলেরা।
ভিকারুননিসার অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গতবারের চেয়ে এবার ফলাফল কিছুটা খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা৷ শুধু তো এখানে না, দেশজুড়েই একই অবস্থা।“
প্রতি পত্রের জন্যে আবেদন ফি ১৫০ টাকা।
গত সাত বছর ধরেই মাধ্যমিকে পাসের হারে ছাত্রীরা এগিয়ে রয়েছে।
যশোর বোর্ডে ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
সব পরীক্ষার্থী ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার বেড়েছে।