১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
কয়েকজন বাসিন্দা জানিয়েছেন, তারা তাদের বাড়ির দরজা ও জানালা কাঁপতে দেখেছেন, অনুভব করেছেন প্রচণ্ড কম্পন।
বণিক পরিবারের ১১ সদস্যের মধ্যে দুর্ঘটনার সময়ে দুই ভাই চন্দ্রকান্ত ও তুষার এবং তাদের মা বাড়িতে ছিলেন না।
ধারণা করা হচ্ছে, কারখানাটির গানপাউডার ইউনিটে বড় ধরনের এই বিস্ফোরণটি ঘটেছে আর তাতেই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।
রোববার শেষরাতে সেহরির সময় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন।
দগ্ধদের মধ্যে চারজনকে ঢাকায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
“ভোর রাতে বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে ছুটে যাই। মনে হলো যেন, বিল্ডিং ভেঙে পড়ে গেছে।”
“সিসি ক্যামেরার ফুটেজে একজন সন্দেহভাজন তরুণকে দেখা গেছে,” বলেন পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের ডিসি মো. ইবনে মিজান।
তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।