১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১
প্রত্যাহার সংক্রান্ত সার সংক্ষেপ অনুমোদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
“আন্দোলন যখন তারা চালাবেই, তখন চালাতে থাক, চালাতে চালাতে যখন টায়ার্ড হবে, তখন বলব। তার আগে বলার দরকারটা কি?”
“তাদেরই বেতনের টাকা দিয়ে তারা পেনশনে টাকা রাখবেন আর সরকার অর্ধেক দেবে….এটা তো এক ধরনের তামাশা করা”, বলেন বিএনপি নেতা।
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বলেছে, ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত যেসব শিক্ষক/কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিতে আছেন, তারা আগের মত সব পেনশন সুবিধা পাবেন।
কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমাদের উচ্চশিক্ষার সামনে সামগ্রিক গলদ দূর করার জন্য পশ্চিমের নিরিখে বিশ্বসূচকই শেষ কথা নয়। সঙ্কট থেকে উত্তরণ করতে হবে আমাদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে।
কর্মবিরতির সঙ্গে প্রতিদিন এক ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচিও পালন করবেন শিক্ষকরা।
শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেলসহ আরও কিছু দাবিও জানিয়েছেন তারা।