১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
প্রকল্প সংখ্যায় কাটছাঁট ও বরাদ্দ যাচাই বাছাই করে অর্থছাড়ের প্রভাব পড়েছে বিদেশি ঋণ প্রবাহে।
‘অর্থপাচার ও ব্যাংক থেকে টাকা লোপাট বন্ধ’ হওয়ার দাবি করা হলেও এখন অর্থনীতি আরও কেন শক্ত হচ্ছে না, সেই ব্যাখ্যাও দেন তিনি।
চার বছর পরে এ খাতে মোট বিদেশি ঋণের স্থিতি ১০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ‘উন্নয়নের নামে’ প্রায় ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশি ঋণের ফাঁদে জর্জরিত হয়েছে।
এর মধ্যে সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নেওয়া ঋণের পরিমাণই ৮৪ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার।
এসময়ে ছাড় হয়েছে ১৫৪ কোটি ৩৭ লাখ ডলার; যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৭ শতাংশ কম।
অর্থবছরের প্রথম চার মাসে দেশে যত বিদেশি ঋণ এসেছে, সুদ ও আসল মিলিয়ে পরিশোধ করা হয়েছে তার চেয়ে বেশি।
পরের কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে আইএমএফের পরবর্তী মিশন আসার কথা রয়েছে ৩ ডিসেম্বরে।