১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
ডিসেম্বরে ক্ষমতা দখল করা আহমেদ আল-শারার সরকারের জন্য পশ্চিম সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলে চলমান এ বিদ্রোহকেই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
দেশটির অন্তর্বর্তী প্রশাসনের দাবি, ভূমধ্যসাগরীয় বন্দর তার্তুসের কাছে আসাদ অনুগত বাহিনী এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে।
আসাদের রাশিয়া ছেড়ে এমন কোনো দেশ বা রাজ্যে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, যেখান থেকে তাকে সিরিয়ায় ফেরত পাঠানো হতে পারে।
ফ্যাসিস্ট আসাদের পতনের পর থেকে মুক্ত সিরিয়ার ওপর ইসরায়েল চব্বিশ ঘণ্টায় চারশোর বেশি হামলা করেছে আর যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালিয়েছে পঁচাত্তরটি। এই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সিরীয় বিজয় উদযাপনের ভাষা।
আসাদ পরিবারের পাঁচ দশকের শাসনকালে সিরিয়া মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম নিপীড়ক পুলিশি রাষ্ট্র হিসেবে কাজ করেছে।
আসাদ সরকারের পতন হওয়ার পর ইসরায়েলি জঙ্গি বিমানগুলো ৪৮ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে সিরিয়াজুড়ে হামলার ঢেউ বইয়ে দেয়।
বিদ্রোহীরা সিরিয়ার উল্লেখযোগ্যভাবে বড় একটি সম্প্রদায় আলাওয়াইতের সঙ্গে কী আচরণ করে তা একটি লিটমাস পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছিল।
কারাগারটিতে কাউকে না পাওয়া আরেকটি ভয়ঙ্কর সম্ভাবনার দিকে ইঙ্গিত করে। আর সেটি হচ্ছে, ধারণার চেয়ে অনেক বেশি মানুষকে এখানে হয়ত হত্যা এবং তাদের লাশ গুম করা হয়েছে।