২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর কৌশল হিসেবে চীনের ওপরই সবচেয়ে বেশি হারে শুল্ক আরোপ করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্র গতবছর চীনে রপ্তানির চেয়ে তিনগুণের বেশি পণ্য আমদানি করেছে। বড় এই ব্যবধান কমিয়ে আনতে ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
দিল্লি পৌঁছানোর আগে ১৮ এপ্রিল তিনি ইতালি সফরে যাবেন।
“এটা অর্থনীতির সেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি, যার জন্য চীন দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে।”
ট্রাম্প শুল্ককে মার্কিন পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও এই খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির একটি উপায় হিসেবে দেখছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই শাস্তিমূলক শুল্ক কয়েক দশক ধরে বিরাজমান বিশ্ব বাণিজ্যের ধারায় ভূমিকম্প ঘটিয়েছে।
বেইজিংয়ের দিক থেকে পিছু হটার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। তারা মার্কিন পণ্যে চাপানো শুল্ক নিয়ে অটল আছে।
চীনের পাল্টা পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা চীনা পণ্যে ১০০ শতাংশেরও বেশি শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প।