০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১
দেশটির আইনপ্রণেতারা ব্যাপকভাবে অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেন, এতে নিয়োগ পাওয়ার তিন মাসের মাথায় প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতাচ্যুত হন।
আগামী অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি থাকবে ২ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে কর ছাড় দাঁড়াবে ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। কর ভর্তুকি হিসাব করলে তা ঘাটতির চেয়ে বেশি।
“ব্যাংক থেকে সরকার অতিরিক্ত ঋণ নিলে ব্যবসায়ীদের ঋণ পেতে কষ্ট হবে ”, বলেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনটির সভাপতি।
“ব্যয়টা সাশ্রয় করলে ঘাটতি কিছু কমবে। ব্যয়টা করতে হবে যাতে মানুষের জীবন যাত্রার মান বাড়ে।”
তিনি বলেছেন, বাজেট যেন মানুষের কল্যাণে আসে, সেই চেষ্টাই তিনি করছেন।
“সরকার প্রশাসনে কিছু সংস্কার করুক, যেটার মাধ্যমে ব্যয় কমানো সম্ভব। এতগুলো মন্ত্রণালয় রাখার কোনো দরকার নেই,” বলেন আহসান এইচ মনসুর।
বিপুল বাজেট ঘাটতির চক্র ভেঙে বেরিয়ে আসতে আগামী বাজেট থেকেই রাজস্ব আহরণ এবং ব্যয় ব্যবস্থাপনায় সরকারের নীতিতে পরিবর্তন ও সংস্কার আনার তাগিদ তাদের।