১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১
রপ্তানি ও রেমিটেন্স প্রবাহ অর্থনীতির ভিত্তি সচল রাখতে সহায়তা করেছে বলে মনে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
“বেইজিংকে হয় বড়, সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে অথবা মেনে নিতে হবে যে অর্থনীতি আর দ্রুত গতিতে বাড়বে না,” বলছে গোল্ডম্যান স্যাকস।
দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতে ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
“২০২৫ এ যে অর্থনীতি একেবারে সচল হয়ে সমৃদ্ধিশীল হয়ে যাবে ওইটা তো সম্ভাবনা খুবই কম,” বলেন একজন অর্থনীতিবিদ।
অক্টোবরে রাজস্ব আদায় শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ বাড়লেও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির এ ধারা থেকে বেরিয়ে আসা যায়নি।
তিন মাসে শিল্পের উৎপাদন বাড়ে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা এর আগের অর্থবছরে ছিল ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দেশের এ অবস্থা সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসংস্থানেও প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাটি।
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে এর আগে এডিবিও প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাসের তথ্য দিয়েছিল।