১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
“প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ পাওয়া গেলে কমিশন যেন জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করে; কিন্তু কোনো পরিশ্রমী ও সৎ পরীক্ষার্থী যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়,” বলেন এক পরীক্ষার্থী।
“তাদের সংসারটা একটু উন্নতির দিকে গেলেও প্রশ্নফাঁসে দুইজন গ্রেপ্তার হওয়ায় আমরা হতবাক।"
দুপুরে জরুরি সভার পর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. মিজানুর রহমানকে বহিষ্কারের বিষয়টি জানানো হয়।
প্রশ্নপ্রত্র ফাঁসের মামলায় নোয়াখালীর সুবর্ণচরের সাজেদুলকে ‘চক্রের অন্যতম মূল হোতা’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১২ সালে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে খলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা হয়; বরখাস্ত হওয়ার ১০ বছর পর ২০২২ সালে তিনি চাকরি ফিরে পান।
চাকরিপ্রদানকারী সর্বোচ্চ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান কিংবা চাকরি পাওয়া ও চাকরি করাকালীন সততার উপর থেকে দেশের তারুণ্যের এমন বিশ্বাসের সংকট তৈরি হওয়া দেশটির জন্য শুভ কিছু নয়, বরং ভীষণ ভয়ের।
পশ্চিম বেতলা গ্রামের বাসিন্দা আবদুর রব বলেন, “আবেদ আলী মীরের বাবা-মা একসময় খয়রাত করে চলতেন।”