১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১
“শান্তিচুক্তি করেছি স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বকে মেনে নিয়ে, এখনো আমরা মানি।”
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে সুপ্রদীপ চাকমা এসব কথা বলেন।
শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলা জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের প্রতি অবমাননা ও তাদের স্বপ্নের মুক্ত বাংলাদেশের ওপর আঘাতের সামিল। এ ধরনের হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের’ যুগ্ম সমন্বয়কারী বলছেন, চুক্তি বাস্তবায়ন না করায় নৃগোষ্ঠীর মানবিক অধিকারও ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আজ ২৭ বছর অতিক্রান্ত হলেও চুক্তির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বাস্তবায়িত না হওয়ায় এখনো অর্জিত হয়নি কাঙ্ক্ষিত শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পাহাড়ের সংঘাত থামাতে জেএসএসের সঙ্গে চুক্তি করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার।
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে খাগড়াছড়িতে সমাবেশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি- এমএন লারমা।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে খোলা চিঠি একটি সংগঠনের।