১৬ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) কর্মীদের সঙ্গে মারামারিতে জড়িয়েছেন জুলাই অভ্যুত্থানে আহতরা।
আলোচনা শেষে ছয় ঘণ্টা পর কর্মচারীরা কর্মবিরতি তুলে নিলে এবং আন্দোলনে আহতদের পাঁচ দফা দাবি পূরণের আশ্বাসের পর হাসপাতালের পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়।
মারামারির পর দীর্ঘসময় হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়ে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষ।
সংঘাতের পর কর্মচারীরা হাসপাতাল ছেড়ে যাওয়ায় জরুরি বিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলো খালি দেখা গেছে।
“পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ সেখানে অবস্থান করছে,” উপ-কমিশনার ইবনে মিজান।
তাদের অভিযোগ, তাদের দিকে সরকারের ‘নজর নেই’; সরকারের লোকজন 'বাটপার'। এর আগে আন্দোলন করা আহতদের আরেকটি অংশকে ‘দালাল’ বলেও তারা আখ্যায়িত করছেন।
পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন হাসপাতালে গিয়ে আহতদের সেবা দেবে ইসি।
সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন গত ছয় মাস ধরে চিকিৎসাধীন এই আহতরা।