২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১
২২ সদস্যের কমিটিতে আটজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
“যারা এমন কিছু করবে যা আপনাকে-আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, যা আমার দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, যা আমাদের দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমরা তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলব,” বলেন তিনি।
বিভিন্ন ফ্রন্টের যুদ্ধ এবং ধসে পড়া অর্থনীতি নিয়ে টালমাটাল অবস্থার মধ্যেও মিয়ানমার জান্তা চলতি বছর নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়েছিল।
“নির্বাচনী আইন সংস্কার কাগুজে ব্যাপার, তাই সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বেশি সময় লাগার কথা নয়,” বলেন তিনি।
“সবার জন্য সরকার, বিএনপির জন্য একক কোনো সরকার থাকবে না। সবার জনসমর্থন ও প্রতিনিধি নিয়ে সেখানে নতুন শাসন ব্যবস্থা থাকবে”, বলেন তিনি।
“এখনো মায়ের কান্না শেষ হয়নি। আর আপনারা তাদের নির্বাচনে আহ্বান করবেন। তাদের নিয়ে এসে ক্ষমতা দখল করবেন। এই ধোঁকাবাজি জনগণ বুঝে গেছে।”
‘ভাঙা’ নির্বাচন ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক করার পাশাপাশি সব অংশীজনকে দায়বদ্ধতার মধ্যে আনতে প্রায় ১৫০ সুপারিশ রেখেছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
“পুরো ধ্বংসপ্রাপ্ত জাতি যার পুনরুত্থান হল, আমরা এখন এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা একটা রাস্তা তৈরি করছি,” বলেন তিনি।