০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২
২০২১ সালের ১৬ অক্টোবর উৎক্ষেপণ করা এ মিশনটির উদ্দেশ্য হচ্ছে বৃহস্পতির বিভিন্ন ট্রোজান গ্রহাণুর জরিপ করা।
গ্রহটিতে একসময় কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন বায়ুমণ্ডল ছিল, যা গ্রহটিকে উষ্ণ রাখা ও এর পৃষ্ঠে পানির অস্তিত্ব ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
হাবলের ৩৫তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে যে কয়েকটি মহাজাগতিক বস্তুকে টার্গেট করা হয়েছে তার মধ্যে ঈগল নীহারিকা একটি।
সাত মাসের এ বিজ্ঞান মিশন শুরু হয়েছিল ২০২৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। মহাকাশে দুইশো ২০ দিনে ধরে তিন হাজার পাঁচশ ২০ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেছেন তারা।
“গত ছয় বছরের মধ্যে চারবার বাংলাদেশ নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে গ্লোবাল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখান থেকে ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, এমনকি নভোচারীও উঠে আসবে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রহটির বায়ুমণ্ডল দেখে সেখানে প্রাণ সংশ্লিষ্ট দুটি গ্যাসের অন্তত একটির রাসায়নিক চিহ্ন আছে বলে মনে হচ্ছে। পৃথিবীতে এ গ্যাসগুলো পাওয়া যায় সামুদ্রিক ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন ও ব্যাকটেরিয়াতে।
সৌরজগতের অন্যতম রহস্যময় গ্রহ ইউরেনাসকে বোঝার ক্ষেত্রে এটি বড় ধরনের অগ্রগতি বলে দাবি করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
এর ফলে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণার দ্বার উন্মোচিত হল।