২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
তুর্কমেনিস্তানের ৪২০ কিলোমিটার ওপর দিয়ে যাত্রা করার সময় মহাকাশ স্টেশন থেকে রেবিয়ে আসেন এই দুই নভোচারী।
শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে ধূমকেতুটি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে সবচেয়ে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে এটি।
স্পেসএক্স বলেছে, নতুন রকেট তৈরির তুলনায় একটি রকেটকে পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে খরচ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাঁচানো যেতে পারে।
জেপিএল যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অর্থায়নে চললেও এটি পরিচালনা করে ‘ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি’। নাসার অনেক হাই-প্রোফাইল রোবোটিক মিশন পরিচালনা করে এই কেন্দ্রটি।
“এ জায়গাটা তো পৃথিবীর মতো নয় যে, এখানে জামা ঘেমে খারাপ হয়ে যাবে। তাই এখানে এক জামা কয়েক সপ্তাহ ধরে পরতে পারেন। মোটেও খারাপ হবে না।”
তার গবেষণা গত ১১ ডিসেম্বর নেচারে প্রকাশিত হয়, বলছে আইইউবি।
সূর্যপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৩৮ লাখ মাইলের মধ্যে পৌঁছে সংকেত পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব; এর মাধ্যমে সূর্য নিয়ে মানুষের গবেষণা আর বোঝাপড়ার নতুন দিগন্ত খুলল।