১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১
এর ফলে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণার দ্বার উন্মোচিত হল।
মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত ‘আর্টেমিস চুক্তি’ সইয়ের ফলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতা ক্ষেত্র নতুন অধ্যায়ে পৌঁছাল। চুক্তিটির মাধ্যমে মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক মহাকাশ জোটের অংশীদার হবে বাংলাদেশ।
৭ থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু হচ্ছে ঢাকায়। এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রচার হবে স্টারলিংক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। চুক্ত হবে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র সাথেও।
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
তাদেরই স্টারলাইনার নভোযান প্রথমবারের মতো গত বছরের ৫ জুন মহাকাশ স্টেশনে যাত্রা করে। এতে অংশ নিয়েছিলেন নাসার নভোচারী ব্যারি উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস।
গবেষকরা বলছেন, “মঙ্গল গ্রহ অনুন্ধানে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে সেখানে থেকে দ্রুত সময়ে পৃথিবীতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ আমাদের কাছে নেই।”
এই প্রাচীন আলো কোটি কোটি বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করে আসছে এবং এটিই গবেষকদের আদি মহাবিশ্বের ছবি দিয়েছে।
বুচ ও সুনিতার পৃথিবীতে ফেরার মাধ্যমে এমন এক অভিযানের সমাপ্তি ঘটল, যা এরইমধ্যে নজর কেড়েছে গোটা বিশ্বের।