২০ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১
নোটিশ দেয়ার পরও আমলে না নেয়ায় বুধবার গোপালগঞ্জের নির্বাহী মেজিস্ট্রেটের পরিচালনায় উচ্ছেদ করা হয় মধুমতি নদীর তীরের ৫০ অবৈধ স্থাপনা।
অবকাঠামো না থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে, বলেন প্রধান শিক্ষক।
হুমকির মধ্যে রয়েছে অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার। আতঙ্কে অনেককেই বাড়ি-ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিতে দেখা গেছে।
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থেকে শাহজাদপুরের হাঁটপাচিল পর্যন্ত যমুনা নদীর ডান তীর রক্ষায় সাড়ে ছয় কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৫৩ কোটি টাকা।
“দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হলে চরক্লার্ক ও মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।”
প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় নদী তীরবর্তী কৃষিজমির অনেক জায়গায় ফাটল ধরেছে।
তিস্তার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির মধ্যে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান।
পাউবোর প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে ধরলার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে।