১২ মার্চ ২০২৫, ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
”আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে, দ্রুততার সঙ্গে এর কাজ শুরু হওয়া। আমরা চাই, মানুষের কষ্ট লাঘব হোক; আমরা প্রস্তুত আছি,” বলেন তিনি।
“কারণ তিস্তার পানিটা ইন্ডিয়াই আটকে রেখেছে, কাজেই তাদের কাছ থেকে আমাদের যদি আদায় করতে হয়, প্রজেক্টের কাজ তাদেরই করা উচিত”, বলেন তিনি
ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টে বাংলাদেশের লাভ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ নয় বরং ভারতই বাংলাদেশের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে যাবে এটি পুরোপুরি চালু হলে। ভারতের এ নির্ভরতাকে বাংলাদেশ দরকষাকষির ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
“তিস্তায় একটা বৃহৎ প্রকল্প নিয়েছি। ভারত সেখানে অর্থায়ন করতে চায়,” বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।