১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
এরমধ্যে আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দিয়েছে একটি ব্যাংক। এডিআর সীমা লঙ্ঘনের তালিকায় সাতটির পর্ষদ এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
“এটা হাই-পাওয়ার্ড মানি কিংবা টাকা ছাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলা যায়। জামানত ছাড়াই এ তারল্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।”
১০ শতাংশ সুদের হারে খুশি নন আইসিবি চেয়ারম্যান। এটি কমাতে ও শর্ত শিথিল করতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেবেন তিনি।
সবচেয়ে বেশি ৫০০ কোটি টাকা তুলতে পারবে ইসলামী ব্যাংক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন পেয়েছে ট্রাস্ট ব্যাংক।
এই ঋণ বা এর সুদ অথবা এর কোনো অংশ আইসিবি পরিশোধে অসমর্থ হলে সরকার যথানিয়মে তা পরিশোধ করবে।
“অনেকে বিনিয়োগ যে করবেন, সে আস্থা পাচ্ছেন না। টাকা যদি লক হয়ে যায়, তাহলে আমরা কোথায় যাব?” বলেন রিহ্যাবের সহসভাপতি আবদুল লতিফ।
শাখা ব্যবস্থাপকের ভাষ্য, গ্রাহকদের অনেকে আতঙ্ক নিয়ে ব্যাংকে আসছেন, ফলে তাদের চাহিদা ঠিকমত পূরণ করা যাচ্ছে না।
“তাও ভালো, অল্প হলেও টাকা পাওয়া গেল। গত সপ্তাহে চেক নিয়ে এসেছিলাম, তখন টাকা দিতে পারে নাই,” বলছিলেন একজন গ্রাহক