০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১
২০২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের জেলা সদস্যসচিব ১১ আইনজীবীর নামে মামলাটি করেন।
“আওয়ামী লীগের কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মিথ্যা মামলায় ৬ বছর ভুগতে হলেও ন্যায় বিচার পেয়ে খুশি হয়েছি,” বলেন বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা।
''গত বছর পতিত স্বৈরাচার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে নতুন একটি বোতলে নাম দিয়েছিল সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট। কিন্তু উদ্দেশ্যটা একই ছিল।”
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নানা ক্ষেত্রে সংস্কারের দাবির মধ্যে সব কালাকানুন বাতিল বা সংস্কারের দাবিও সামনে আসে।
ভিন্নমতকে ধারণ করতে হবে। যুক্তি দিয়ে যুক্তির মোকাবিলা করতে হবে। জোরের যুক্তি দিয়ে জুলুমবাজি দিয়ে কোনো মহৎ কিছু করা যায় না। সামাজিক বিভেদও দূর করা যায় না।
এ আইনে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তি ও অভিযোগ প্রত্যাহারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বেসিস।
একই মামলায় অপর এক নারীকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন বিচারক।
এর আগে তিনি জামিনে থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়। বুধবার তাকে জামিন দিয়েছে আদালত।