১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
রয়টার্স/ইপসোস পরিচালিত নতুন জরিপে হ্যারিসের জনসমর্থন ৪৬ শতাংশ এবং ট্রাম্পের জনসমর্থন ৪৩ শতাংশ দেখা গেছে। ব্যবধান কমে দাঁড়িয়েছে তিন শতাংশ পয়েন্টে।
রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প তার নির্বাচনি প্রচারে বারবার ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্টের সমালোচনা করে আসলেও এবার শেষ পর্যন্ত তার সঙ্গে বৈঠক করলেন।
ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ২৩ অক্টোবর সিএনএন বিতর্কের আমন্ত্রণ গ্রহণ করলেও রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প তা প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ট্রাম্প ও হ্যারিসের এই বিতর্ককে ভোটাররা কেমন দেখতে চায় সে বিষয়ে তারা স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। বলেছে- তারা রাজনৈতিক ঝগড়া কম আর নীতিমালা সম্পর্কিত কথা বেশি শুনতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান প্রার্থীর বিতর্কের সময় একজন কথা বলার পর অপরজনের মাইক্রোফোন বন্ধ রাখা হবে কিনা তা নিয়েই মূলত তকাতর্কি করছে দুই শিবির।
“এ ধরনের জবাবগুলো ‘হ্যালুসিনেশন’ হিসেবে বিবেচিত, যা গোটা জেনারেটিভ এআই খাতের জন্যেই সমস্যা।”
মার্কিন নেতারা হুমকিগ্রস্ত হলে যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে নিশ্চিহ্ন করে দেবে বলেই আশা করেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।
সিক্রেট সার্ভিসের পরিচালককে আগামী ২২ জুলাই মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের একটি কমিটির সামনে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য এরই মধ্যে তলব করা হয়েছে।