০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১
“নির্বাচন বর্জন করতে চেয়েছিলাম; কিন্তু বিভিন্ন বাহিনী ও সংস্থার লোকজন আমাদের অফিস ঘেরাও করে রাখে,” বলেন তিনি।
“বাবার কোলে শিশু, রান্নাঘরে গৃহিনী ও নিরীহ পথচারী, তারা কী সন্ত্রাসী? এই মৃত্যুর দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।”
শিক্ষার্থীদের নামে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে দলটি।
“মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্ম যারা থাকবেন তারা সবাই অনগ্রসর, এটা আমি মানতে রাজি না,” বলেন জিএম কাদের।
বাজেটে মূল সমস্যার কোনো স্বীকৃতি ও সে সমস্যা মোকাবেলার দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।
এখন প্রশাসনের লোকেরা প্রকৌশলীদের ‘কাজ নিয়ে যায়’ বলে উষ্মা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির নেতা।
“সরকার সেই রূপকথার গল্পের মতো দৈত্য হয়ে গেছে। দেশ তাদের, তাই মানুষের কোনো কথা বলার মত কিছু নেই, কোনো সুযোগ নেই,” বলেন তিনি।
"তিনি বিদেশি শক্তির কথা বলছেন, তিনি সেই চাপটা অনুভব করছেন কি না জানি না। কারণ তাদের জন্ম তো বন্দুকের নলে। তারা গণতান্ত্রিক পন্থায় আসেননি।”