১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬ ফাল্গুন ১৪৩১
রাজনৈতিক দলের স্বকীয়তা বজায় রেখেই জাতীয় ঐক্য সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
“আমাদের বদ্ধ পরিকর হতে হবে যেন জনগণের আশার প্রতিফলন আমরা ঘটাতে পারি,” বলেন তিনি।
“আপনি যত ভালো সংবিধান তৈরি করেন না কেন, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন না হলে সেই সংবিধান আবারও ভাঙা হবে,” বলেন আলী রীয়াজ।
“ঐক্য অটুট থাকলে পৃথিবীর কোনো শক্তিই আমাদেরকে আমাদের লক্ষ্য অর্জন থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না,” বলেন তিনি।
সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষকে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারা নয়; ছাত্র, নাগরিক সমাজ, এবং স্থানীয় সংগঠনগুলোকেও জাতীয় ঐক্যের অংশ করতে হবে।
আইনে যদি পথ খোলা থাকে, তবে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিনের বিষয়টা বিবেচনা করার অনুরোধ রমনার সেন্ট মেরিজ ক্যাথেড্রালের ফাদার আলবার্ট রোজারিওর।
“ভারতের সঙ্গে রামপালসহ বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর যেসব চুক্তি রয়েছে, সেগুলো বাতিলের দাবি জানিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো,” বলেন তিনি।
“আমাদের সামনের রাস্তা আরও কণ্টকাকীর্ণ। আমাদের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি ‘ষড়যন্ত্র’ হচ্ছে, এসব একত্রে অতিক্রম করতে হবে”, বলেন হাসনাত আবদুল্লাহ।