২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
মোনাজাত শেষে সাধরাণ মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বাঁশের বেষ্টনীর কাছে চলে যান প্রধান উপদেষ্টা।
সর্বশেষ সরকারপ্রধান হিসেবে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ পড়েছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদ। তখনও দেশের ক্ষমতায় একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আর ফখরুদ্দীন সেই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।
“তাদের (জুলাই শহীদদের) রক্তের সাথে গাদ্দারি হয় এমন কোনো কাজ, কোনো পদক্ষেপ যেন আমাদের তরফ থেকে সংঘটিত না হয়, সেই তৌফিক আমাদের দান করেন মওলা।”
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ এ জামাতে অংশ নেন।
চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ঈদের নামাজ পড়বেন জাতীয় ঈদগাহে, রাষ্ট্রপতি পড়বেন বঙ্গভবনের মসজিদে।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, রাজনীতিবিদসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষও প্রধান জামাতে অংশ নেবেন।
প্রধান ঈদ জামাতের জন্য ইতোমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে হাই কোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠ। সেখানে একসঙ্গে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষের নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
আনন্দ-উৎসবে ঈদুল আজহা উদযাপন করেছে বাংলাদেশের মুসলমানরা। ঈদের সকালে জাতীয় ঈদগাহে একটি এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়।