৩১ মে ২০২৪, ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
নাসা’র ‘চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরি’ ব্যবহার করে গবেষকরা ব্ল্যাক হোল থেকে দূরে থাকা সুপারহিটেড বা অতি উত্তপ্ত গ্যাসের একটি লম্বা চিমনি পর্যবেক্ষণ করেছেন।
‘সুবারু’ নামের টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশে এমন আরও উপাদান খুঁজে দেখার চেষ্টা করে আসছেন একদল জ্যোতির্বিদ। তবে, এখন পর্যন্ত শুধু আকাশের তিন শতাংশই খোঁজা সম্ভব হয়েছে।
অ্যান্ড্রোমিডা’র ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি থাকা গ্যাস ও ধুলাবালি কী ধরনের আচরণ করে থাকে, তা বুঝতে গবেষকরা কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করেছেন।
কীভাবে বিভিন্ন ছায়াপথ গঠিত হয়, এইসব মডেলের সহায়তায় তা জানার সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা।
একটি তারা প্রাথমিক জীবনে দ্রুত পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন উপাদান সংশ্লেষিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফিউশন প্রক্রিয়ায় অবিশ্বাস্য পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন করে থাকে।