১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১
বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, সব দিক থেকে সম্প্রসারিত হচ্ছে মহাবিশ্ব। এই অনুমানকে কাজে লাগাতে ‘ডার্ক এনার্জি’র ধারণাটি ব্যবহার করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
‘স্যাজিটেরিয়াস এ*’ নামের ব্ল্যাকহোলটির অবস্থান আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ের ঠিক মাঝখানে। আর এখানেই বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন এই জোড়া তারা’র সন্ধান।
দূরবর্তী এই ছায়াপথটিকে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে বর্ণনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ এটি দেখতে অনেকটা নানা রঙের জোনাকির ঝাঁকের মতো বলে দাবি তাদের।
বিভিন্ন ধরনের কোয়াসার পর্যবেক্ষণের কাজ সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং। কারণ এগুলো এত উজ্জ্বল হয় যে, এ তাদের আশপাশের বিভিন্ন কাঠামো দেখতে পাওয়া বেশ কঠিন।
“আমাদের সৌরজগতের গঠন সম্পর্কে দীর্ঘদিন ধরে থাকা এক প্রশ্নের উত্তর মিলেছে এতে। এটি এক রোমাঞ্চকর গবেষণা।”
সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ বড় বিভিন্ন তারা জীবনের শেষ দিকে বিস্ফোরিত হয় ‘সুপারনোভা’ হিসেবে। এমন বিস্ফোরণ থেকে গঠিত হয় ব্ল্যাক হোল বা নিউট্রন তারা।
‘ম্যাগনেটার’ নামে পরিচিত এক শ্রেণির মৃত তারা থেকে এসেছে এসব রেডিও-ফ্রিকোয়েন্সি, যেগুলোতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার চৌম্বক ক্ষেত্র।
“আমাদের ধারণা, ব্ল্যাক হোলের এমন চেহারার মানে দাঁড়ায়, এর চারপাশে থাকা ডিস্কটি আলোর গতির প্রায় ৬০ শতাংশ গতিতে ঘুরছে।”