২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
“প্রতিবাদ করার স্পর্ধাটি সন্জীদা খাতুন পেয়েছিলেন পিতৃগৃহে," বলেন সারওয়ার আলী।
বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশে বর্ণাঢ্য এক জীবন কাটিয়ে এক মাস আগে চিরবিদায় নেওয়া সন্জীদা খাতুনকে নাচে, গানে, আলোচনায় স্মরণ করছে ছায়ানট।
অনুষ্ঠান উৎসর্গ করা হয় ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সদ্য প্রয়াত সন্জীদা খাতুনকে।
বাঙালি সমাজকে নিয়ে মুক্তির পথযাত্রী হতে এবার ছায়ানটের বর্ষবরণের বার্তা ছিল 'আমার মুক্তি আলোয় আলোয়'।
সকলে একসাথে মিলবার, চলবার স্বপ্ন নিয়ে ভোরের আলো ফুটতে ফুটতে ভৈরবীর রাগালাপে সূচনা হয় ছায়ানটের ১৪৩২ বঙ্গাব্দবরণের প্রভাতী আয়োজন। নারী-পুরুষ-শিশু সবাই সোমবার ভোরে রমনা বটমূলে এসেছিল বৈশাখী সাজে।
বৈশাখের প্রথম প্রভাতে রমনা বটমূলে গানে গানে বঙ্গাব্দ ১৪৩২ কে বরণ করে নিচ্ছে ছায়ানট।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে পাহাড় থেকে সমতলজুড়ে বাংলাদেশ মেতে উঠবে উৎসবে; নতুন রাঙা দিনের প্রত্যয়ে স্বাগত জানাবে ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে।
আগুনে পোড়া ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ ও ‘শান্তির পায়রা’ নতুন করে বানিয়ে নেয়া হবে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায়। রাতের মধ্যেই সব প্রস্তুতি শেষ করার আশা শিল্পীদের। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় সজাগ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী।