১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১
ঢাকার ধানমন্ডির ছায়ানট সংস্কৃতি ভবন মিলনায়তনে অধিবেশনের পর্দা উঠছে বৃহস্পতিবার; তিনদিনের এই আয়োজন শেষ হবে আগামী ২৫ জানুয়ারি।
“আনিসুর রহমান গ্রামীণ উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করেছেন,” শোকবার্তায় বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
অধ্যাপক রহমান রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী এবং গবেষক হিসেবেও সুপরিচিত; যুক্ত ছিলেন ছায়ানটের সঙ্গে। বিস্তর লেখালেখিও করেছেন।
"এ বছর আমাদের আয়োজনে বায়ান্ন থেকে চব্বিশ পর্যন্ত আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের জন্য একটি পরিবেশনা রয়েছে,” বলেন সাজু।
"মুক্তিযুদ্ধের যে আত্মত্যাগ এবং বীরত্বগাথা, তা থেকে মানুষকে কী করে আরো জাগ্রত করা যায়, তার জন্যই এ অনুষ্ঠান।”
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের সময়কে স্মরণ করে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয়সংগীত গেয়ে শুরু হবে ছায়ানটের এ উৎসব।
"বুদ্ধিজীবীদের কীভাবে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে, তার ইতিহাস আমরা জানি।"
দেশের গান-কবিতার সুরে ছায়ানট ভবনের সামনে অনেক পথচারীকে দাঁড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।