০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
দুটি কোম্পানিই তাদের অত্যাধুনিক এআই মডেলের জন্য পরিচিত। তবে সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করেছে তারা।
এটা পরিষ্কার যে, ওপেনএআইয়ের আচরণ ভারতের ‘ডিজিটাল নিউজ পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশন’ সদস্য ও অন্যান্য সংবাদমাধ্যমের ‘মূল্যবান কপিরাইটের জন্য বিপদ’ তৈরি করেছে।
এআই অ্যাপে সাতশ ৭০ কোটি ঘণ্টারও বেশি ব্যয় করেছেন গ্রাহকরা, যেখানে ‘এআই’ উল্লেখ করা বিভিন্ন অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে এক হাজার সাতশ কোটি বার।
নিজের অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে ‘কলবেলডটইইউ’ নামের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এই বটটি তৈরি করেছেন হানিয়া।
বিনামূল্যের ব্যবহারকারীদের জন্য গ্রক এআই চালুর মাধ্যমে এক্সএআই সম্ভবত নিজের মডেলের জন্য আরও বেশি ব্যবহারকারী টানতে চাইছে।
মামলায় আসামী হিসেবে গুগলের নামও রয়েছে। মামলায় দাবি করা হয়েছে, ‘ক্যারেক্টার এআই’ চ্যাটবটটির উন্নয়নে সহায়তা করেছে টেক জায়ান্ট গুগল।
কানাডিয়ান প্রকাশকদের জন্য প্রথম হলেও গত বছর নিউ ইয়র্ক টাইমস ও অন্যান্য মার্কিন সংবাদ প্রকাশকরা দলবেঁধে ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে একই রকমের মামলা করেছে।
“আমি সবসময় মহাকাশযানের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়, এমন প্রযুক্তির স্বপ্ন দেখেছি, যেটি অনেকটা ‘স্টার ট্রেক’ ধাঁচের হবে।”