১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১
“কারণ তিস্তার পানিটা ইন্ডিয়াই আটকে রেখেছে, কাজেই তাদের কাছ থেকে আমাদের যদি আদায় করতে হয়, প্রজেক্টের কাজ তাদেরই করা উচিত”, বলেন তিনি
“আমার এই সফর বাংলাদেশের কূটনৈতিক কর্মকাণ্ড একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে,” বলেন প্রধানমন্ত্রী।
চীন সফর নিয়ে জানাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বরাবরের মতই রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর এই সংবাদ সম্মেলন সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
এবার চার দিনের সফর শেষ করে বৃহস্পতিবার তার দেশে ফেরার কথা থাকলেও এক দিন আগে বুধবার ফেরেন প্রধানমন্ত্রী।
এই সফরে দুই দেশের মধ্যে ২১টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয় এবং সাতটি প্রকল্পের ঘোষণা আসে।
বেইজিংয়ের ‘গ্রেট হল অব দ্য পিপল’ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রধানমন্ত্রী লি চিয়াংয়ের উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে এসব দলিল সই হয়।
রাষ্ট্রীয় অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের পর দুই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুই দেশের প্রতিনিধিদলের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শুরু হয়।