১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১
জনগণ যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর আস্থা না রাখতে পারে তাহলে তারা বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধাকে কাজে লাগানো থেকে বঞ্চিত হবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্যের মাত্রাও বাড়বে।
হাসপাতালগুলোর উচিত এমন কর্মকর্তা নিয়োগ করা যার কাজ হবে রোগীর কথা শোনা। হাসাপাতাল ও সেবা সম্পর্কে রোগীর মতামত ও অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করা।
তবে আহতদের মধ্যে চিকিৎসার জন্য কাদেরকে তুরস্কে পাঠানো হবে তা জানায়নি মন্ত্রণালয়।
উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে সোমবার রাত ৮টা পর্যন্ত কর্মবিরতি স্থগিতের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা। তবে কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী সাত দিন সব হাসপাতালের আউটডোর বন্ধ থাকবে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দফায় দফায় হামলার প্রতিবাদে এবং নিরাপত্তার দাবিতে চিকিৎসা সেবা বন্ধ রেখেছেন চিকিৎসক ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। শনিবার রাতে তিন দফা হামলার ঘটনার জেরে হাসপাতালের সব বিভাগে চিকিৎসা সেবা বন্ধ রাখা হয়।
"যে কোনো জায়গায় কিছু হলেই চিকিৎসকদের ওপর হামলা হয়। এটা আমার কাছে খুব খারাপ লাগে। আপনাদের কথা শুনতে এসেছি। আমিও সমব্যথী,” বলেন উপদেষ্টা।
চিকিৎসকদের এই আন্দোলনে একাত্মতা জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেলের নার্স ও কর্মচারীরাও।
হাসপাতালের পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, "হাসপাতালের পরিস্থিতি ভালো নয়।"