১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১
“নিহতদের আত্মার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন, যা এ পর্যন্ত এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত রয়েছে।”
“যে-কোনো শান্তিপ্রিয় এবং গণতন্ত্রকামী নাগরিকই ওই নির্মম হামলার ঘটনার ন্যায়বিচার চায়,” বলা হয়েছে বিবৃতিতে।
আওয়ামী লীগ মনে করে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে এটি ‘একটি জঘন্য ও ঘৃণ্যতম কালো অধ্যায়’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
আনন্দ মিছিলটি নয়া পল্টন সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
যারা আপিল করেছেন, তাদের পাশাপাশি যারা করেননি- সবাইকে এ মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে হাই কোর্টের রায়ে।
“আমি আজকে ডিসেম্বরের প্রথম দিনে প্রথম একটা সুসংবাদ পেলাম, ইনশাল্লাহ সামনে আরও সুসংবাদ আমরা আশা করছি।”
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছে, মুফতি আব্দুল হান্নানের জবানবন্দির ভিত্তিতে যে সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল, সেই অভিযোগপত্রই ছিল ‘অবৈধ’।
কায়সার কামাল বলেন, “সম্পূর্ণভাবে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রপাগাণ্ডার শিকার হয়েছিলেন জনাব তারেক রহমান সাহেব।”