১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“অনুমতি ছাড়া আমার এবং আরো কিছু শিল্পীর কাজ ব্যবহার করা হয়েছে, এই টিম নিজেরা কোনো শিল্পীকে দিয়ে গ্রাফিতি করাতে পারত।”
গল্ফ কোর্সের একটি হোলকে ঘিরে থাকা গ্রিনে বড় করে সাদা কালিতে ‘গাজা বিক্রির জন্য নয়’ লেখা হয়েছে।
“মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধই ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত্তি।”
আমরা ‘আদিবাসী’ (ইনডিজেনাস) শব্দটিকে ‘আদি বাসিন্দা’ (আরলিয়েস্ট মাইগ্রেন্টস) হিসেবে পাঠ করতে ও কাউন্টার দিতে শিখেছি। প্রপাগান্ডা মেশিন বোধহয় এভাবেই কাজ করে। ‘আদিবাসী’ মোটেও আদি বাসিন্দা অর্থে ব্যবহৃত হয় না।
অলিক মৃ বলেন, “এখনও গ্রাফিতি পুনর্বহাল হয়নি। সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে চিঠি দিয়ে বলা হচ্ছে, আদিবাসী শব্দ ব্যবহার ব্যবহার করা যাবে না।”
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন বি এম কলেজ ছাত্রদল নেতা ওয়ালিদ বিন সালাউদ্দিন।
‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্ম বাদ দেওয়া ও হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে এ প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ থেকে ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।