০৫ নভেম্বর ২০২৪, ২১ কার্তিক ১৪৩১
ভারত থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বৃষ্টিতে ২২ অগাস্ট রাত পৌনে ১২টার দিকে হঠাৎ বাঁধটি ভেঙে পড়ে।
“বাঁধ মেরামতের সময় গর্তগুলো ভরাট করে মানুষকে তাদের বসতভিটা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।”
কুমিল্লার ১৪ উপজেলায় এখনও ১০ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি আছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
যোগাযোগহীনতায় স্বজনরা জোর দিচ্ছেন আটকেপড়াদের উদ্ধারে। ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজী এখনও বিচ্ছিন্নই বলা চলে। সেখানেও মানুষের আটকে থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
“নদীর পানি যতদিন না কমবে ততদিন নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হতে থাকবে।”
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা থেকে শুরু করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবাও প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে পাউবো জানিয়েছে।
সকাল ৭টায় বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
“বাংলাদেশে যে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে, তা আমরা দেখেছি। এটা তথ্যগতভাবে সঠিক নয়,” বলছে ভারত।