১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
“অনেকেই পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন৷ তারা কানাডায় বসে থেকে দেশে মামলা মোকাবিলা করার সুযোগ যেন না পান৷ এটা করতে হলে তারা দেশে এসে করুক৷”
পুনঃতফসিলকৃত ঋণকে ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ হিসেবে দেখায় আইএমএফ। ২০২৩ শেষে এমন ঋণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩২ শতাংশ।
“ছয় মাসের মধ্যে ব্যাংকিং খাতে এক রকম পরিবর্তন দেখা যাবে”, বলেন ব্যাংক মালিকদের সংগঠনের সভাপতি।
“টাকা ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে উচ্চাশা করব না, তবে শক্ত হাতে কাজ করব। চেষ্টা করব সব টাকা ফেরত আনার”, পাচার হওয়া অর্থের বিষয়ে বলেন তিনি।
সবশেষ তিন মাসে শুধু টাকার অঙ্কেই খেলাপি ঋণ বাড়েনি, বেড়েছে শতকরা হারেও।
নতুন সরকারের জন্য তিনটি জিনিস বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক আকাঙ্ক্ষা, মাঠ পর্যায়ের প্রাতিষ্ঠানিক বাস্তবতা ও নেতৃত্বের সক্ষমতা। নতুন সরকার কী পারবে বা পারবে না তা সময়ই বলে দেবে।
“ব্যাংক খাতের দুষ্টু চক্র ভেঙে ফেলতে হলে ব্যাংকিং কমিশন গঠন করা প্রয়োজন,” বলেন মোস্তাফিজুর।
ঋণের ১০ শতাংশ জমা দিয়ে সর্বোচ্চ তিন বছরের মধ্যে টাকা পরিশোধ করতে হবে। তবে খেলাপি ঋণ এই সময়ে নিয়মিত দেখানো হবে না।