২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
“ঘুম থেকে জেগে দেখি ভবন মারাত্মকভাবে দুলছে। কাঁপাকাঁপি প্রায় তিন থেকে চার মিনিট চলে,” বলেন এক ব্যক্তি।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হিসেবে সচিবালয়ে কড়া নিরাপত্তা ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকার পরও এই প্রথম ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটল।
অন্যদের মত দপ্তরে যেতে না পারা ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা আগুনে পোড়ার ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতার আলোকে বলেন, উপদেষ্টার দপ্তর পুরোপুরি ভস্মিভূত হয়ে যাওয়ার কথা শুনেছেন। পাশের রুমগুলোও পুড়ে গেছে।
সবচেয়ে বেশি ১১ হাজার ৬৬৯টি দুর্ঘটনার সঙ্গে মোটরসাইকেল জড়িত, যা মোট দুর্ঘটনার ৩৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
কয়েকদিন ধরে পানি কমায় বানভাসি মানুষ বাড়ি ফিরলেই দেখতে পাচ্ছেন, বানের স্রোতে ভেসে গেছে তাদের ঘর।
প্রায় ৯ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
“আরেকটি বন্যা আসতে পারে। বাংলাদেশ দুর্যোগ প্রবণ দেশ। আমরা সব সময় দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকি।”
“দুইটা পুকুরের সব মাছ ভেসে গেছে। এই ক্ষতি আমি পোষাবো কি দিয়া।?”