১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১
তাকে কলকাতায় সমাহিত করা হবে।
অন্তত তিন বার জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের আলাপ সরকারি পর্যায়েও হয়েছে। এখন আবার পুরোনো আলাপটিকে নতুন করে সামনে এনে আমাদের যে পরীক্ষার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে, সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
“যুগে যুগে যত আন্দোলন হয়েছে, এ আন্দোলনগুলো কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার মাধ্যমে শুরু ও শেষ হয়েছে,” বলেন তিনি।
নজরুলের ১২৫তম জন্মবার্ষিকীতে দাঁড়িয়ে আজ কেবলই মনে হচ্ছে, তিনি সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দুর্ভাগা ব্যক্তি যার চিন্তা-চেতনা-আদর্শকে অনেক বেশি ভুল বোঝা হয়েছে, ভুল ‘অনুবাদ’ করা হয়েছে!
বিদ্রোহী কবির রচনাবলী বিশ্বের নানা ভাষায় অনুবাদের তাগিদ খিলখিল কাজীর।
সকাল পৌনে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
১৯২১ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে কোনো এক রাতে তরুণ নজরুল লিখেছিলেন রক্তে দোলা জাগানো সেই কবিতা; লিখেছিলেন- “বল বীর/ চির-উন্নত মম শির”