০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
“স্কুল-কলেজ বা মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যে সামঞ্জস্য আছে, সেটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে নেই।”
প্রতিবছর ১ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে শিক্ষকরা বদলির আবেদন করতে পারবেন।
“বৈধ সনদধারী হয়েও আমাদের চাকরি হয়নি,” বলেন প্রধান সমন্বয়কারী জি এম ইয়াছিন।
শিক্ষক হিসেবে একজন পুরুষ কর্মজীবনে দুবার এবং নারী তিনবার বদলির সুযোগ পাবেন।
“নতুন আইন হলে পরীক্ষা দিয়ে সরাসরি নিয়োগ পাবেন প্রার্থীরা, তখন জটিলতা কমবে,” বলছেন চেয়ারম্যান মফিজুর।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সব প্রার্থীকে এসএমএস দিয়ে মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান জানিয়ে দেওয়া হবে।
স্কুল-২ পর্যায়ে ৫ হাজার ৩২৩ জন, স্কুল পর্যায়ে ৫৫ হাজার ৮৯০ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২২ হাজার ৬৫২ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এনটিআরসিএ ২০০৫ সালের আইন অনুযায়ী, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য যোগ্য শিক্ষক বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে আসছে।