২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
এসব গ্যাস হচ্ছে মিথাইল হ্যালাইড। পৃথিবীতে এসব গ্যাসের মধ্যে ব্যাকটিরিয়া, ছত্রাক বা এ ধরনের অণুজীব তৈরি হয়।
আকারে আমাদের সৌরজগতের গ্রহ নেপচুনের সমান এক্সোপ্ল্যানেটটি। তবে নেপচুনের চেয়ে দ্বিগুণ ঘন এবং পৃথিবীর চেয়ে প্রায় ৩০ গুণ ভারী এটি।
এ বিশালাকায় গ্রহটির ওজন বৃহস্পতি গ্রহের ১১ গুণ, যা নিজের মূল তারাকে একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় ১৪ বছর।
২০১৩ সালে আবিষ্কারের পর থেকেই গ্রহটি নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। উদ্ভট ও তীব্র বায়ুমণ্ডলের কারণে গ্রহটিকে খতিয়ে দেখা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দুই বছর ধরে বিভিন্ন এক্সোপ্ল্যানেট পর্যবেক্ষণ করছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা এরইমধ্যে বিজ্ঞানীদের এ সংশ্লিষ্ট ধারণা খতিয়ে দেখতে সহায়তা করছে।
গ্রহটির খোঁজ মিলেছিল ২০০৫ সালে। এর পর থেকে এক্সোপ্ল্যানেটের বায়ুমণ্ডল সংশ্লিষ্ট গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এটি।
‘ডব্লিউএএসপি-১০৭ বি’-এ প্রত্যাশার চেয়ে প্রায় হাজার ভাগের এক ভাগ মিথেন রয়েছে। এর বায়ুমণ্ডলে সালফার ডাই অক্সাইড, জলীয় বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইড ও কার্বন মনোক্সাইডও খুঁজে পান বিজ্ঞানীরা।