২১ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১
“বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিল-বন্ডে বিনিয়োগ করছে,” বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা।
পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ দেশটির ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ২০ বছর।
এসময়ে ছাড় হয়েছে ১৫৪ কোটি ৩৭ লাখ ডলার; যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৭ শতাংশ কম।
অর্থবছরের প্রথম চার মাসে দেশে যত বিদেশি ঋণ এসেছে, সুদ ও আসল মিলিয়ে পরিশোধ করা হয়েছে তার চেয়ে বেশি।
ডলারের বিনিময় মূল্যজনিত ক্ষতির কারণে কিছু প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন সক্ষমতা কমে ‘ফোর্সড ঋণ’ সৃষ্টি হচ্ছে এবং চলতি মূলধনের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে, বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
রাশিয়াকে অর্থ দিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ; পরিশোধের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ এসক্রো অ্যাকাউন্টে জমা আছে প্রায় ৮১ কোটি ডলার।
ভুক্তভোগীদের ভাষ্য, পানি নেমে যাওয়ার পরপরই ঋণের টাকা আদায় করতে আসবেন বিভিন্ন সংস্থার কর্মীরা।
“রেট অফ ইন্টারেস্ট নিয়ে আমরা তার সাথে কথা বলেছি, সে বলেছে দেখবে। রিপেমেন্ট পিরিয়ড আরো ১০ বছর বাড়ানোর জন্য বলেছি,”বলেন উপদেষ্টা।