১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নামাজ আদায়ে মুসলমানরা ছুটে এসেছিলেন ষাটগম্বুজ মসজিদ প্রাঙ্গণে।
২৩ একরের গোর-এ শহীদ ময়দানে ৮০০ ফুট দৈর্ঘ্যর দুইশ কাতার প্রস্তুত করা হয়েছিল। এক কাতারে নামাজ আদায় করেছেন ৫৩০ জন মানুষ।
“এটি আম-মজলিস। এখানে সব দলের লোকই আছে। তাই বিতর্ক এড়াতে নির্দিষ্ট দলের কারো নাম উল্লেখ করা উচিত হবে না ভেবেই তা করিনি৷”
জাতীয় ঈদগাহ মাঠে ঈদ জামাতে অংশ নিয়ে, সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোদের প্রচণ্ড তাপ উপেক্ষা করেও ধর্মপ্রাণ মানুষের অংশগ্রহণে কাতার ছাড়িয়ে যায় ঈদ জামাত।
এক মাস রোজা রাখার পর সোমবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের নামাজে অংশ নেন হাজারো মানুষ। প্রতি বছরের মতো এবারের জাতীয় মসজিদে ঈদের পাঁচটি জামাত হয়।
সর্বশেষ সরকারপ্রধান হিসেবে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ পড়েছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদ। তখনও দেশের ক্ষমতায় একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আর ফখরুদ্দীন সেই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।
“তাদের (জুলাই শহীদদের) রক্তের সাথে গাদ্দারি হয় এমন কোনো কাজ, কোনো পদক্ষেপ যেন আমাদের তরফ থেকে সংঘটিত না হয়, সেই তৌফিক আমাদের দান করেন মওলা।”