১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৭ চৈত্র ১৪৩১
প্রচলিত ও সাশ্রয়ী মূল্যের হার্ডওয়্যার ব্যবহার করে এ নিরাপদ কি বিনিময়ের এক উপায় খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। যেমন– ঘরবাড়ি ও ভবনে এরইমধ্যে ব্যবহৃত হওয়া বিভিন্ন ফাইবার অপটিক কেবল।
“অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কখনও ইন্টারনেট বন্ধ করবে না। এবং আগামী সরকারগুলো যাতে ইন্টারনেট বন্ধ করতে না পারে সেজন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছি।”
বিনিয়োগ সম্মেলনের মধ্যে ৯ এপ্রিল পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংক সেবা চালু করা হবে।
মিশনটি ২০১৯ সালে শুরু করেছিল অ্যামাজন, যার লক্ষ্য তিন হাজারটিরও বেশি স্যাটেলাইটের গুচ্ছ থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেরা সরবরাহ করা।
বাংলাদেশের ভূখণ্ডের মধ্যে সেবা দিতে লাইসেন্সধারীকে অন্তত একটি গেটওয়ে দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে। তাতে নিয়ন্ত্রণ আসলে সরকারের হাতেই থাকবে।
অপারেটররা ভোক্তা পর্যায়েও ইন্টারনেটের দাম ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনবে বলে আশা করছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি জানিয়েছেন, ‘ওয়াইফাই সংযোগ আরও উন্নত’ করার জন্য হোয়াইট হাউজে স্টারলিংকের ইন্টারনেট পরিষেবা স্থাপন করা হয়েছে।
প্রাইভেসির জন্য এনক্রিপশন পরিষেবা দিয়ে থাকে এমন বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্যে অন্যতম অ্যাপ সিগনাল।