২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
আদালত বলেছে, প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক ও পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করে ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কর্তৃত্ব’ দুর্বল করেছেন এবং জনগণের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল অভিশংসিত হয়ে ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী হান অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
তার আইনজীবী জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্টকে আটক করতে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করতে থাকায় তিনি আদালতে হাজির হতে পারছেন না।
দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান কোনো প্রেসিডেন্টের জন্য প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ঘটনা এটি।
প্রেসিডেন্ট অভিশংসিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হান ৩ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
ইউনকে প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরানো হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত এখন নির্ভর করছে দক্ষিণ কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালতের ওপর।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান, আইন ও প্রটোকল নির্দেশিকা অনুযায়ী ইউন কিছু ক্ষমতা হারালেও তার কিছু ক্ষমতা বজায় থাকবে।