০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
মালয়েশিয়ার অবকাশযাপন দ্বীপ লংকাউই দক্ষিণপশ্চিম দিকে দুই নটিক্যাল মাইল দূরে দু’টি নৌকায় মিয়ানমারের এসব শরণার্থীরা ছিল।
জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা আইওএম জানিয়েছে, নৌকাটিতে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৩০ জন অভিবাসন প্রত্যাশী ছিলেন।
চারটি কোস্টগার্ডের জাহাজ ও একটি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ইরিত্রিয়া, সুদান, সিরিয়া ও ইরানসহ বেশ কয়েকটি দেশের লোকজন এটি রবারের ডিঙিতে চড়ে চ্যানেলটি পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
এই চক্রের বিরুদ্ধে খুন, অবৈধভাবে আটকে রাখা, নির্যাতন, অভিবাসন প্রত্যাশীদের ধর্ষণ, মুক্তিপণ আদায়ের মতো বহু অভিযোগ আছে।
ইউরোপের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া একটি নৌকার যাত্রী ছিল তারা। ওই নৌকায় ১৭০ জন আরোহী ছিল।
অধিকাংশ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে আফ্রিকা ও স্পেনের মধ্যবর্তী এই জলপথটি সবচেয়ে প্রাণঘাতী রুটে পরিণত হয়েছে।
বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা উদ্ধারকারীদের জানান, নৌকাটিতে প্রায় ২৫০ জন আরোহী ছিল, প্রবল বাতাসের তোড়ে সেটি ডুবে যায়।