প্রযুক্তি ব্লগ এনগ্যাজেট বলছে, লাইভ স্ট্রিমগুলোয় ভুয়া এবং বিকৃত ইলেকটোরাল কলেজ ফলাফল দেওয়ার চেষ্টা ছিল। অনেক স্ট্রিমের অর্থ আয়ের অপশনও চালু ছিল।
এক টুইটে ইউটিউব জানিয়েছে, “আমাদের নীতিমালা ভেঙেছে এমন লাইভস্ট্রিম আমরা সরাচ্ছি। আমরা স্প্যাম ঠেকাতে এবং জালিয়াতি অনুশীলন ঠেকাতে নীতিমালা তৈরি করেছি।”
“আমরা নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট কনটেন্ট, লিড-আপ এবং নির্বাচন পরবর্তী সময় সম্পর্কে সতর্কতা অব্যাহত রেখেছি।” – বলেছে ইউটিউব।
ব্যবহারকারীদেরকে আইনসম্মত ফলাফলের দিকে নিয়ে যাচ্ছে সাইটটি। নির্বাচন সম্পর্কিত গুগলের ‘লাইভ কাউন্টার’ এর দিকেও ব্যবহারকারীদের নিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে নজিরবিহীন সংখ্যক ভোট দাখিল হতে পারে এবার। ফলাফল ঘোষণা আনুষ্ঠানিকভাবে পিছিয়ে যেতে পারে কয়েক দিন, এমনকি কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত।
শঙ্কা রয়েছে এ সময়ের মধ্যে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে নাগরিক অস্থিরতা। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দুই পক্ষ থেকেই নিজেকে বিজয়ী দাবি করে বসার হুমকিও রয়েছে।
ভুল তথ্যে সয়লাব হয়ে উঠতে পারে সামাজিক মাধ্যম। এমনকি ভুল তথ্যের মাসুল গুণতে হতে পারে মার্কিন নাগরিকদের প্রাণ হারানোর মধ্য দিয়ে। হট্টগোল সামাল দিতে এরই মধ্যে নানাবিধ প্রস্তুতি নিয়েছে সামাজিক মাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো।