ফেইসবুক, মেসেঞ্জার এবং ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে ৪০ লাখ মানুষকে ভোটার নিবন্ধনে সহায়তা করতে জুন মাসেই লক্ষ্য ঠিক করেছিলো প্রতিষ্ঠানটি৷ ২০১৬ এবং ২০১৮ সালেও প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ২০ লাখ ভোটার নিবন্ধনে সহায়তা করেছে বলে ধারণা ফেইসবুকের৷
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদন বলছে, বাড়তি এই সংখ্যাই দেখাচ্ছে সম্ভাব্য ভোটারকে লক্ষ্য বানাতে সামাজিক মাধ্যমের পরিসর বাড়ছে।
ভোট বিষয়ে তথ্য শেয়ার করতে চলতি বছরের শুরুতেই ‘ভোটিং ইনফরমেশন সেন্টার’ চালু করেছে ফেইসবুক। কীভাবে নিবন্ধন এবং ভোট দিতে হবে সেই তথ্যও পাওয়া যাবে এই ভোটিং ইনফরমেশন সেন্টারে।
তথ্য কেন্দ্রে ফেইসবুক এমনটাও ব্যাখ্যা দিয়েছে যে, করোনাভাইরাসের বিস্তার এবং ডাকযোগে ভোট দেওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ৩ নভেম্বর ভোটের পর কয়েক দিন বা সপ্তাহ ফলাফল নাও আসতে পারে।
২০২০ সালে নিজস্ব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ভোটার নিবন্ধন বেড়েছে বলে জানিয়েছে স্ন্যাপচ্যাটও। এ বছর ১০ লাখ মানুষকে নিবন্ধনে সহায়তা করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যা ২০১৮ সালের চেয়ে প্রায় তিন গুণ।