বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, মার্কিন ক্লিন নেটওয়ার্ক প্রকল্পে যোগ দিয়েছে বুলগেরিয়া। “ডেটা গোপনতা, নিরাপত্তা এবং মানবাধিকারের ওপর চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মতো দলের পক্ষ থেকে দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকি” এড়াতে সহায়তা করবে এই প্রকল্প।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মার্কিন অর্থনৈতিক বিভাগের আন্ডারসেক্রেটারি কিথ ক্রাচ বলেছেন, “বুলগেরিয়া সৎসঙ্গেই রয়েছে। নেটো অ্যালায়েন্সের সদস্য হওয়ায় এখন ৩০টির মধ্যে ২৭টি সদস্য দেশই ক্লিন নেটওয়ার্কেও অংশ।”
এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে “ঐতিহাসিক” দাবি করে সোফিয়ার মার্কিন দূতাবাস বলেছে, “দেশ এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবিশ্বস্ত ভেন্ডরের ৫জি নেটওয়ার্ক থেকে সুরক্ষা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ একটি জোটে যোগ দিয়েছে বুলগেরিয়া।”
রয়টার্সের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ৫জি কাঠামো বাজারে বেইজিংয়ের আধিপত্যের বিষয়টি নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ওয়াশিংটন। চীনা হুয়াওয়েকে ৫জি নেটওয়ার্ক থেকে বাদ দিতে মিত্র দেশগুলোকে চাপও দিয়েছে ওয়াশিংটন।
বুলগেরিয়ার প্রধান মন্ত্রী বয়কো বরিসভ বলেছেন, ইতোমধ্যে ৫জি নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা নিয়ে নির্দেশনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। আর এগুলো বানাতে হবে ন্যায্য প্রতিযোগিতা এবং স্বচ্ছতার মাধ্যমে।